ফাউন্ডেশনে কোন পদ-পদবী থাকবে না। তবে ফাউন্ডেশন পরিচালনার ক্ষেত্রে আমরা তিনটি ধাপ অনুসরণ করবো যা নিম্নরূপ-
ক) উপদেষ্টা পরিষদ: উপদেষ্টা পরিষদ ফাউন্ডেশনের সিনিয়র সদস্যদের কয়েকজন দিয়ে করা হবে। পরিচালনা পরিষদ ঠিকমত কাজ করতেছে কি না, এই ব্যপারে মনিটরিং করবে তারা।
খ)পরিচালনা পরিষদ: প্রতি দেশ থেকে একজন করে( দুবাই থেকে কয়েকজন) নিয়ে এই পরিষদ করা হবে। ফাউন্ডেশন পরিচালনা করবে এই পরিষদ। যে কোন প্রকল্পের পরিকল্পনা করে তারা গ্রুপে সবাইকে জানাবে। প্রকল্পের যাবতীয় হিসেব গ্রুপে সরাসরি করতে হবে। পরিচালনা পরিষদের যে কোন কার্যক্রম নিয়ে প্রশ্ন করার ক্ষমতা সকল সদস্যের থাকবে।
গ) সাধারণ পরিষদ: উপদেষ্টা ও পরিচালনা পরিষদের যে কোন কার্যক্রমে যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে সাধারণ পরিষদ তা করতে পারবে সরাসরি এবং সেই উত্তর দিতে বাধ্য যথাযথ পরিষদ। এছাড়াও নিজেদের যে কোন মতামত সকলের কাছে তারা প্রকাশ করতে পারে।
ঘ- যে কোন স্থায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য ভার্চুয়াল মিটিংএ সবাইকে ডাকা হবে। যারা উপস্থিত থাকবে তারা সম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত চুড়ান্ত করবে(কেউ যদি কোন কারনে উপস্থিত হতে না পারে তবে ধরে নেওয়া হবে তার মতামত সবার পক্ষে আছে)
ঙ- উপস্থিত সময়ে কোন সিদ্ধান্তর প্রয়োজন হলে তা লিখিত আকারে এই গ্রুপে দেওয়া হবে এবং একটা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সকলের মতামত দিতে হবে। যারা এই সময়ের ভেতর মতামত দিবে না ধরে নেওয়া হবে এই সিদ্ধান্তের পক্ষে তদের মতামত আছে।
চ- কোনো প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে উপদেষ্টা ও পরিচালনা পরিষদ সমন্বয়ের সিদ্ধান্তে তা বাস্তবায়ন করা হবে। অনলাইন ভিত্তিক কোনো সমস্যার সম্মুখীন হলে তাৎক্ষণিক পরিচালনা পরিষদ সমাধান দিতে পারবে।
১. স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা
শতভাগ স্বচ্ছতা নিশ্চিতে ফাউন্ডেশনের সকল কার্যক্রম স্পষ্ট ও সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালিত হয়। সকল সদস্য, শুভাকাঙ্ক্ষী ও দাতা সদস্যদের প্রতি জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হয়, যাতে সংগঠনের কার্যক্রমে আস্থা ও বিশ্বাস অটুট থাকে।
২. নিরপেক্ষতা ও অরাজনৈতিকতা
ফাউন্ডেশন কোনো রাজনৈতিক বা ব্যক্তিগত স্বার্থে পরিচালিত হয় না। এটি সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ অবস্থানে থেকে সকলের জন্য সমান সুযোগ ও সহযোগিতা নিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর।
৩. সেবামূলক ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি
ফাউন্ডেশন নিঃস্বার্থভাবে মানুষের কল্যাণে কাজ করে। সুবিধাবঞ্চিত ও দুর্বলদের পাশে দাঁড়ানো এবং সমাজের টেকসই উন্নয়নে ভূমিকা রাখা এর প্রধান লক্ষ্য।
৪. একতা ও সহযোগিতা
ফাউন্ডেশনের সদস্যদের মধ্যে ঐক্য, পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সহযোগিতা বজায় রাখা হয়, যাতে একটি শক্তিশালী ও কার্যকর সংগঠন গড়ে তোলা যায়।
৫. সামাজিক দায়বদ্ধতা
শিক্ষা, স্বাস্থ্য, দারিদ্র্য বিমোচন ও পরিবেশ সংরক্ষণে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করা ফাউন্ডেশনের অন্যতম অঙ্গীকার। পাশাপাশি, প্রবাসীদের কল্যাণ ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।
দৌলতপুর প্রবাসী ফাউন্ডেশন এই নীতি ও আদর্শকে ভিত্তি করেই সমাজের উন্নয়নে অবিচলভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
লক্ষ্যঃ
সমাজের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, মানবকল্যাণ ও প্রবাসীদের স্বার্থ সংরক্ষণের মাধ্যমে একটি সুশৃঙ্খল, সমৃদ্ধ ও স্বাবলম্বী সমাজ গড়ে তোলা।
উদ্দেশ্যঃ
১. শিক্ষাঃ
ক. সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য শিক্ষা সহায়তা প্রদান।
খ. মেধাবী ও দরিদ্র শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তি প্রদান।
গ. গ্রামে পাঠাগার, কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও কারিগরি শিক্ষা কেন্দ্র স্থাপন।
২. স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সহায়তাঃ
ক. বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা ও মেডিকেল ক্যাম্প পরিচালনা।
খ. অসুস্থ ও দরিদ্র মানুষের চিকিৎসা সহায়তা প্রদান।
গ. রক্তদান কর্মসূচি ও স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি করা।
৩. আর্থ-সামাজিক উন্নয়নঃ
ক. আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ প্রদান।
খ. নারী উদ্যোক্তা তৈরিতে সেলাই মেশিন, হাঁস-মুরগী, গরু-ছাগল প্রভৃতি গৃহস্থালি সামগ্রী বিতরণ।
গ. পরিবেশ সংরক্ষণ ও বৃক্ষরোপণ কার্যক্রম পরিচালনা।
ঘ. সমাজে শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখতে জনসচেতনতা বৃদ্ধি।
ঙ. দুই ঈদ, রমজান মাস উপলক্ষে বিশেষ সহায়তা প্রদান।
৪. প্রবাসী কল্যাণ ট্রাস্টঃ
ক. প্রবাসীদের যেকোনো সমস্যায় আইনি ও নৈতিক সহায়তা প্রদান।
খ. দুর্ঘটনা বা জরুরি প্রয়োজনে প্রবাসীদের জন্য কল্যাণ তহবিল গঠন।
গ. দেশে ফিরে আসা প্রবাসীদের পুনর্বাসন ও স্বাবলম্বী করার উদ্যোগ গ্রহণ।
দৌলতপুর প্রবাসী ফাউন্ডেশন একটি অরাজনৈতিক, অলাভজনক দাতব্য প্রতিষ্ঠান, যা দৌলতপুর গ্রামের একঝাঁক স্বপ্নবাজ তরুণ প্রবাসীর উদ্যোগে ২০২৪ সালের ১৭ই সেপ্টেম্বর সংযুক্ত আরব আমিরাতের বানিয়াছ শহরে প্রতিষ্ঠিত হয়।
এই ফাউন্ডেশন দৌলতপুর গ্রামের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, স্বাবলম্বীকরণ ও সামাজিক উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে, যাতে সমাজের সামগ্রিক আর্থ-সামাজিক উন্নতি নিশ্চিত হয়। পাশাপাশি, প্রবাসীদের কল্যাণ ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ফাউন্ডেশনটি প্রবাসী কল্যাণ ট্রাস্ট গঠন করেছে, যা তাদের অধিকার সংরক্ষণ ও দুর্দিনে সহায়তার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
দৌলতপুর প্রবাসী ফাউন্ডেশন মানবতার কল্যাণে নিবেদিত এক আলোকবর্তিকা, যা একতা, সহযোগিতা ও উন্নয়নের মাধ্যমে একটি সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ গড়তে অঙ্গীকারবদ্ধ।
ক- ফাউন্ডেশনে কোন স্থায়ী আর্থিক ফান্ড থাকবে না।
খ- যে কোন প্রকল্প হাতে আসলে তাৎক্ষণিক ভাবে চাঁদা তুলে কাজ করা হবে
গ- কোন প্রকল্প শেষে অতিরিক্ত অর্থ অবশিষ্ট থাকলে তা পরবর্তী প্রকল্পের জন্য জমা থাকবে।
প্রবাসী ফাউন্ডেশন একটি সম্পূর্ণ রাজনীতি মুক্ত, অসাম্প্রদায়িক, অলাভজনক ও স্বচ্ছ সামাজিক উন্নয়নমূলক মানবিক সংগঠন। ফাউন্ডেশনের মূল লক্ষ্য হচ্ছে অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের সহায়তায় কার্যকর ভূমিকা পালন করা। স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে ফাউন্ডেশনের প্রতিটি সদস্য অঙ্গীকারবদ্ধ এবং এ প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে আমরা ধারাবাহিক ও সুশৃঙ্খল ভাবে দুই পদ্ধতিতে কাজ করে থাকি।
ফাউন্ডেশনের প্রকল্প বাস্তবায়নের ধাপগুলো নিম্নরূপ:
১. চিকিৎসা ও স্বাবলম্বীকরন প্রকল্পসমূহঃ
ক. আবেদন জমা: সাহায্যপ্রার্থীরা ফাউন্ডেশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট অথবা ইমেইলের মাধ্যমে তাদের আবেদনপত্র জমা দেন।
খ. যাচাই-বাছাই: প্রাপ্ত আবেদনগুলো সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যাচাই করা হয়। শুধুমাত্র প্রকৃত এবং সহায়তার জন্য উপযুক্ত প্রার্থীদের চূড়ান্তভাবে নির্বাচন করা হয়।
গ. সহায়তার হস্তান্তর: নির্বাচিত প্রার্থীদের কাছে তাদের প্রয়োজনীয় অনুদান সরাসরি হস্তান্তর করা হয়।
২. সামাজিক উন্নয়নমূলক কাজ ও শিক্ষা সম্পর্কিত প্রকল্পসমূহঃ
ক. পরিকল্পনা প্রণয়নঃ প্রথমে ফাউন্ডেশনের সদস্যদের মতামত ও সুপারিশের ভিত্তিতে সামাজিক উন্নয়ন এবং শিক্ষা-সংক্রান্ত কার্যক্রমের একটি সুস্পষ্ট পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়।
খ. যাচাই প্রক্রিয়াঃ পরিকল্পনা অনুযায়ী, ফাউন্ডেশনের দক্ষ সহযোদ্ধারা প্রস্তাবিত কার্যক্রমের সম্ভাব্যতা ও প্রয়োজনীয়তা ভালোভাবে যাচাই করেন।
গ. বাস্তবায়নঃ যাচাই প্রক্রিয়া শেষে, সংশ্লিষ্ট স্থানে শুভাকাঙ্ক্ষী ও দাতাদের উপস্থিতিতে কার্যক্রম শুরু করা হয়। এই ধাপে কাজের প্রতিটি দিক পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পর্যবেক্ষণ করা হয়, যাতে প্রকল্পটি স্বচ্ছ ও সফলভাবে সম্পন্ন হয়।
এই দুই পদ্ধতির প্রতিটি ধাপে স্বচ্ছতা এবং সততার মান বজায় রাখা হয়, ফলে এখানে অস্বচ্ছতামূলক কোনো কাজের সুযোগ থাকে না। দৌলতপুর প্রবাসী ফাউন্ডেশন তার মানবিক উদ্যোগ ও কার্যক্রমের মাধ্যমে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ, ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠনে অবদান রাখছে, ভবিষ্যতেও রাখবে ইনশাআল্লাহ।
১/ ফাউন্ডেশনের সদস্য -
ক- এটি একটি অরাজনৈতিক, অলাভজনক, অসাম্প্রদায়িক দাতব্য ফাউন্ডেশন।
খ- ফাউন্ডেশনের সকল সদস্য একে অন্যের প্রতি সম্মান রেখে এক সাথে কাজ করার প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকা।
গ- কোন সদস্যের বিরুদ্ধে ফাউন্ডেশনের গঠনতন্ত্র পরিপন্থী কোন কাজ প্রমাণিত হলে তার সদস্যপদ বাতিল হবে।
ঘ- ফাউন্ডেশনের স্বার্থ পরিপন্থী ও আর্থিক ক্ষতির সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির সদস্যপদ বাতিল হতে পারে।
ঙ- সদস্যদের স্বভাব, আচরন, মনোবৃত্তিসম্পন্ন ও কর্মকান্ড ফাউন্ডেশনের স্বার্থের পরিপন্থী হওয়া যাবে না
চ- গঠনতন্ত্র পরিপন্থী কাজ করা যাবে না ও ফাউন্ডেশনের কোন কার্যক্রমে স্বেচ্ছাচারী আচরণ করা যাবে না।
ছ- ফাউন্ডেশনের পক্ষ হয়ে ফাউন্ডেশন বিষয়ে কার্য্যনির্বাহী পরিষদের অনুমতি ছাড়া পত্র-পত্রিকায়, সভা-সমিতি, সেমিনারে বিবৃতি প্রদান করা যাবে না।
জ- ফাউন্ডেশনের স্বেচ্ছাসেবী, অরাজনৈতিক, অলাভজনক ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করা যাবে না।
ঞ- ফাউন্ডেশনের নামে কোন সদস্য গঠনতন্ত্র বহির্ভূত ও অবৈধভাবে চাঁদাবাজি ও জনগণের কাছ থেকে ডোনেশন/ অনুদান গ্রহন করা যাবে না।
ট- ফাউন্ডেশনের মূল্যবান রেকর্ডপত্র স্বেচ্ছাচারীভাবে কুক্ষিগত করে সংগঠনের কার্যক্রমে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা যাবে না। হুয়াটস আপ গ্রুপের কোন তথ্য, রেকর্ড প্রকাশ করা যাবে না।
ঠ- পেইজে অথবা গ্রুপে কোন রাজনৈতিক আলাপ অথবা পর্নোগ্রাফির আওতায় পরে এমন কোন ভিডিও বা পিকচার দেওয়া যাবে না
২/ফাউন্ডেশনের দাতা সদস্য
ক- ফাউন্ডেশনের দাতা সদস্য হতে আগ্রহী ব্যক্তিকে নির্ধারিত ফরম পূরণ করতে হবে।আবেদন যাচাই-বাছাইয়ের পর সদস্যপদ অনুমোদন করা হবে।
খ- সদস্যপদ গ্রহণের জন্য নির্ধারিত অনুদান(প্রতি প্রজেক্টে সর্বনিম্ন ৫০০০ টাকা মাত্র) সময়মতো প্রদান করতে হবে।তবে আজীবন সদস্য হতে হলে এককালীন ১ লক্ষ টাকা মাত্র অনুদান প্রদান করতে হবে। দানের অর্থ কোনো অবস্থাতেই ফেরতযোগ্য নয়।
গ- দাতা সদস্যরা ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন কার্যক্রমে মতামত প্রদান এবং অংশগ্রহণের সুযোগ পাবেন।তবে ফাউন্ডেশনের পরিচালনা অথবা গঠনতন্ত্রে কোন হস্তক্ষেপ করতে পারবেন না।
ঙ- ফাউন্ডেশনের সকল নীতিমালা, আদর্শ, এবং শৃঙ্খলা মেনে চলা আবশ্যক।নিয়ম লঙ্ঘন বা অগ্রহণযোগ্য আচরণের ক্ষেত্রে সদস্যপদ বাতিল করার অধিকার ফাউন্ডেশন সংরক্ষণ করে।
৩/ শুভাকাঙ্ক্ষী - শুভাকাঙ্ক্ষী মূলত বর্তমান ও সাবেক প্রবাসীদের কে নিয়ে গঠিত হবে। এলাকার কিছু সিনিয়র ব্যক্তিদের রাখা যেতে পারে।
ক- শুভাকাঙ্ক্ষীরা ফাউন্ডেশন এর গঠনতন্ত্রে ও পরিচালনায় কোন হস্তক্ষেপ করতে পারবেনা।
খ- শুভাকাঙ্ক্ষীরা ফাউন্ডেশন পরিচালনার জন্য পরামর্শ প্রদান করতে পারে। তবে তা বিবেচনা করার এখতিয়ার পরিচালনা পরিষদের।
৪- সহযোদ্ধা- সহযোদ্ধা মূলত দেশে অবস্থানরত যুবসমাজ নিয়ে গঠিত হবে। এরা মূলত ভলান্টিয়ারের দায়িত্ব পালন করবে।
ক- ফাউন্ডেশন কর্তৃপক্ষ যে দিক নির্দেশনা দিবে সেই ভাবে মাঠে কাজ করতে হবে সহযোদ্ধাদের।
খ- সহযোদ্ধারা কোন পরিকল্পনা পরিবর্তন করতে পারবে না। তবে যদি উপস্থিত সময়ে কাজের সুবিধার জন্য পরিবর্তন করা লাগে তবে অবশ্যই পরিচালনা পরিষদকে অবগত করতে হবে।
গ- গ্রামে থাকলে বড় কোন অসুবিধা না থাকলে সহযোদ্ধার অবশ্যই সেচ্ছাশ্রমে আসতে হবে। বড় কোন সমস্যা হলে পরিচালনা পরিষদকে অবগত করতে হবে।
ঘ- কোন সহযোদ্ধার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেলে এবং কোন অপরাধের সাথে সম্পৃক্ততা থাকলে তার সদস্য পদ স্থগিত অথবা বাতিল হতে পারে।
৫/ অসদস্য- যারা ফাউন্ডেশনের সাথে কোন ভাবে সম্পৃক্ত নয়।
ক-এমন কোন ব্যক্তি যদি ফাউন্ডেশন নিয়ে কোন অযৌক্তিক কথা বলে অথবা ফাউন্ডেশনের জন্য হুমকি হয় তাহলে ফাউন্ডেশন কর্তৃপক্ষ ওই ব্যক্তি ও ব্যক্তির পরিবারকে নির্ধারিত সময় অথবা আজীবনের জন্য নিষিদ্ধ করতে পারে।
খ- যে কোন কেউ ফাউন্ডেশনের জন্য পরামর্শ অফিশিয়াল পেইজ, ইমেইল বা ওয়েবসাইটে দিতে পারে।